দেশের আট বুনিয়াদি শিল্পে উৎপাদন সামান্য বেড়েছে জুলাই মাসে। কয়লা, বিদ্যুৎ, ইস্পাত, সিমেন্ট-সহ দ্রব্যের উৎপাদন বেড়েছে। সোমবার সরকারি পরিসংখ্যানে প্রকাশ, জুলাই মাসে কয়লা, বিদ্যুৎ, সিমেন্ট, ইস্পাত, অপরিশোধিত তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস, সার এবং পেট্রোরসায়ন শিল্পে উৎপাদন বেড়েছে ২.১ শতাংশ। দেশের মোট শিল্পোৎপাদনে ওই আট বুনিয়াদি শিল্পের অংশিদারিত্ব ৪০.২৭ শতাংশ। ফলে, শিল্পোৎপাদন বৃদ্ধির অনেকটাই নির্ভর করে এই আট বুনিয়াদি শিল্পের উৎপাদনের উপর। এপ্রিল মাসে ৬.৩ শতাংশ ও মে মাসে ৫.১ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়ার পর জুন মাসে ওই আট বুনিয়াদি শিল্পে উৎপাদন বৃদ্ধি হঠাৎ করেই অনেকটা কমে যায়। জুন মাসে উৎপাদন বৃদ্ধি হয় মাত্র ০.২ শতাংশ।
জুলাই মাসে সেই উৎপাদন খানিকটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে, হয়েছে ২.১ শতাংশ। কিন্তু, গত বছর জুলাই মাসের তুলনায় ওই বৃদ্ধি অনেক কম। গত বছর জুলাই মাসে ওই আট শিল্পে উৎপাদন বেড়েছিল ৭.৩ শতাংশ! বুনিয়াদি শিল্পে আশার আলো দেখা গেলেও অন্য শিল্পে মন্দার পরিস্থিতি সমানে চলছে। বিভিন্ন কলকারখানার পার্চেজিং ম্যানেজাররা কোনও নির্দিষ্ট মাসে আগের মাসের তুলনায় কাঁচামাল অর্ডার দেওয়া, উৎপাদিত পণ্যের মজুত বাড়ানো, কর্মী নিয়োগ বাড়ানো প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়ে কী ভাবছেন তার ভিত্তিতে (সমীক্ষা) তৈরি পিএমআই (পার্চেজিং ম্যানেজারস ইনডেক্স) সূচক জুলাই মাসে ছিল ৫২.৫ পয়েন্ট। অগস্ট মাসে ওই সূচক নেমে এসেছে ৫১.৪ পয়েন্টে, যা গত ১৫ মাসে সর্বনিম্ন।
দেশের আট বুনিয়াদি শিল্পে উৎপাদন সামান্য বেড়েছে জুলাই মাসে। কয়লা, বিদ্যুৎ, ইস্পাত, সিমেন্ট-সহ দ্রব্যের উৎপাদন বেড়েছে। সোমবার সরকারি পরিসংখ্যানে প্রকাশ, জুলাই মাসে কয়লা, বিদ্যুৎ, সিমেন্ট, ইস্পাত, অপরিশোধিত তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস, সার এবং পেট্রোরসায়ন শিল্পে উৎপাদন বেড়েছে ২.১ শতাংশ। দেশের মোট শিল্পোৎপাদনে ওই আট বুনিয়াদি শিল্পের অংশিদারিত্ব ৪০.২৭ শতাংশ। ফলে, শিল্পোৎপাদন বৃদ্ধির অনেকটাই নির্ভর করে এই আট বুনিয়াদি শিল্পের উৎপাদনের উপর। এপ্রিল মাসে ৬.৩ শতাংশ ও মে মাসে ৫.১ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়ার পর জুন মাসে ওই আট বুনিয়াদি শিল্পে উৎপাদন বৃদ্ধি হঠাৎ করেই অনেকটা কমে যায়। জুন মাসে উৎপাদন বৃদ্ধি হয় মাত্র ০.২ শতাংশ।
জুলাই মাসে সেই উৎপাদন খানিকটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে, হয়েছে ২.১ শতাংশ। কিন্তু, গত বছর জুলাই মাসের তুলনায় ওই বৃদ্ধি অনেক কম। গত বছর জুলাই মাসে ওই আট শিল্পে উৎপাদন বেড়েছিল ৭.৩ শতাংশ! বুনিয়াদি শিল্পে আশার আলো দেখা গেলেও অন্য শিল্পে মন্দার পরিস্থিতি সমানে চলছে। বিভিন্ন কলকারখানার পার্চেজিং ম্যানেজাররা কোনও নির্দিষ্ট মাসে আগের মাসের তুলনায় কাঁচামাল অর্ডার দেওয়া, উৎপাদিত পণ্যের মজুত বাড়ানো, কর্মী নিয়োগ বাড়ানো প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়ে কী ভাবছেন তার ভিত্তিতে (সমীক্ষা) তৈরি পিএমআই (পার্চেজিং ম্যানেজারস ইনডেক্স) সূচক জুলাই মাসে ছিল ৫২.৫ পয়েন্ট। অগস্ট মাসে ওই সূচক নেমে এসেছে ৫১.৪ পয়েন্টে, যা গত ১৫ মাসে সর্বনিম্ন।
অর্থাৎ, দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে দেশের বিভিন্ন কলকারখানার পার্চেজিং ম্যানেজারদের দৃষ্টিভঙ্গী জুলাই মাসের তুলনায় অগস্ট মাসে আরও নেতিবাচক হয়েছে। ওই সূচক ৫০ পয়েন্টের নীচে নেমে যাওয়া গোটা অর্থনীতিতে মন্দার ইঙ্গিতবহ।