ভোটে কারচুপি হয়েছে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারার পর থেকেই তিনি কাঁদুনি গেয়ে চলেছেন ট্রাম্প। যদিও কারচুপির অভিযোগ নিয়ে আদালতে গিয়ে মুখ পোড়াতে হয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে। এমনকী নির্বাচনী প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত আধিকারিকরাও ভোট কারচুপির অভিযোগ মানতে চাননি। আর সেই অপরাধে এবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ইনফ্রাসট্রাকচার সিকিউরিটি এজেন্সি প্রধান ক্রিস ক্রেবসকে বরখাস্ত করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
ট্রাম্প বলেছেন, ‘নির্বাচন প্রক্রিয়ায় কারচুপি হয়নি এবং এবারের নির্বাচন সবচেয়ে সুরক্ষিত বলে ক্রেবস যে মন্তব্য করেছেন, তা অত্যন্ত ভুল। সেই কারণেই তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে।’ যদিও মার্কিন প্রেসিডেন্টের এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে ফের দেশজুড়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
হোয়াইট হাউস ছেড়ে যাওয়া নিশ্চিত হওয়ার পরেই শিরদাঁড়া সোজা করে কাজ করে চলা একের পর এক আধিকারিককে বরখাস্ত করে তিনি নিজের মানসিক অসুস্থতাকেই প্রমাণ করেছেন।
গত ৩ নভেম্বর মার্কিন মুলুকে ভোটের পরেই হোয়াইট হাউস থেকে ব্যাগপত্তর গুছিয়ে যাওয়া নিশ্চিত হতেই গোটা ভোট প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিশ্বের কাছে দেশের সুনাম নষ্টে কোমর কষে ঝাঁপান বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট।